144 ) বিয়ের নামে দেহব্যবসা (PROSTITUTION BY THE NAME OF MARRIAGE) ! - 🙌🏻⌨️📲 Written by Junayed Ashrafur Rahman
144 ) বিয়ের নামে দেহব্যবসা (PROSTITUTION BY THE NAME OF MARRIAGE) ! - 🙌🏻⌨️📲 Written by Junayed Ashrafur Rahman
✒
হয় , হয় , বিয়ের নামেও দেহব্যবসা হয়।
তবে একটু অন্যরকমভাবে এবং অবশ্যই প্রতারণার মাধ্যমে।
এক্ষেত্রে সাধারণত প্রতারণার বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করেই বিয়ের নামে দেহব্যবসা হয় ।
বর্তমানে অনলাইনে মানে ইন্টারনেটের মাধ্যমেই এই প্রতারণাটা করা হয়ে থাকে। https://youtu.be/hULDApOxHm0
বিশেষ করে ফেসবুক ও অন্যান্য সোসাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রতারণা করে বিয়ের নামে দেহব্যবসা করা হয়ে থাকে।
প্রোফাইল পিকচারে নিজের ছবি ব্যবহার না করে তুলনামূলকভাবে বেশি সুন্দর মেয়ের ছবি ব্যবহার করে মানুষকে আকৃষ্ট করে বিয়ের আয়োজন করা হয়।
কিন্তু বিয়ের পাত্র জানতে পারে একেবারে পরে – যখন বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়ে যায় তখন।
আর এই ধরণের বিয়েতে সংসারের চেয়ে নগদ টাকাই হয় আসল ব্যাপার।
একবার যদি কাবিনের টাকা আদায় করা হয়ে যায় , তবে ঐ প্রতারক মহিলা স্বামীর সঙ্গে আর কোন যোগাযোগ রাখেনা।
🌟 এটাতো অনলাইনের মাধ্যমে হয়ে থাকে , কিন্তু বাস্তবেও বিয়ের নামে দেহব্যবসা হয়ে থাকে ।
এক্ষেত্রে , বড় শহরে (যেমন : - ঢাকা) যেসকল কলগার্লেরা দীর্ঘদিন যাবৎ দেহব্যবসা করছে – কিন্তু পরে আর আগের মতো খদ্দের পায়না , ওরা তখন একবারেই লাখ টাকা উপার্জনের ষড়যন্ত্র করে।
তখন ঐ সকল কলগার্ল ও পততিতারা নিজের দেশের বাড়িতে , অর্থাৎ নিজের এলাকার বাড়িতে চলে যায়।
এবং টাকা দিয়ে না , বরং দেহ দিয়ে কিছু দালালকে নিজের পক্ষে নিয়ে আসে।
এরপরে প্রচার দেওয়ায় , মেয়ে এতোদিন অমুক কোম্পানিতে বড় অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলো , ব্যাঙ্কে প্রচুর টাকা জমা আছে ……।
আর যদি কোন মন্ত্রীর এলাকায় ঐ মেয়েটার কোন আত্মীয়ের বাড়ি থেকে থাকে , তাহলে তো কথাই নাই। প্রচারণা আরও জমে উঠে।
তখন প্রচার করা হয় , অমুক মন্ত্রী এই মেয়েটার তমুক হয়। বিয়ের পরে মন্ত্রী শুধু একটা ফোন করে দিবে আর ছেলে – মেয়ে দুজনেরই মন্ত্রণালয়ের অথবা সচিবালয়ে চাকরি হবে।
এই ধরণের প্রতাণায় গ্রাম অথবা মফস্বলের শিক্ষিত , ভদ্র ও সহজ - সরল ছেলেরা প্রতারিত হয়ে বিয়েতে রাজি হয়।
ভাগ্যের লিখনে হউক আর যৌবনের গরমেই হউক – ঐ ছেলে বুঝতেও পারে না যে , সে বিয়ে করছে শহরের রিজেক্ট (খদ্দেরহারা) একটা পতিতাকে (কলগার্ল) ।
যথা সময়ে দালালদের মাধ্যমেই বিয়ের আয়োজন করা হয়। কিন্তু তখন আর দেহ দিয়ে দালাল মেনেজ হয় না – টাকারও দরকার হয়।
কিন্তু টাকা তো আর পতিতা মেয়েটায় দিবে না – তাই টাকা আদায় করা হবে ছেলের কাছ থেকে।
সেজন্য ছেলের অজান্তেই বিয়ের কাবিন , তথা দেনমোহর নির্ধারণ করা হয় অনেক বেশি। এরপরে শুধু ছেলের কাছ থেকে সাইন (স্বাক্ষর) করিয়ে নেয়া হয়।
যে দেনমোহর পতিতা তো বটেই কুমারি মেয়ের জন্যই অনেক বেশি।
🌟 বিয়ের বেশ কিছুদিন পরে শুরু হয় , প্রতারক মেয়ে , ওর মা আর ভাইবোনদের প্রতারণার আসল কাজ।
প্রথমেই ওরা ছেলের বাড়ির নামে মিথ্যা অভিযোগ প্রচার করে এবং দেনমোহরের টাকা আদায় করে।
টাকা আদায় করার পরে , ছেলের স্হাবর – অস্হাবর সকল সম্পত্তি দাবি করে।
এতে যদি ছেলে রাজি না হয় , তবে ছেলের নামে অপবাদ দেয়া শুরু করে।
যে মেয়ে শহরে দেহব্যবসা করে রিজেক্ট হয়েছে – সে মেয়ের দ্বারা নিজের স্বামীর নামে অপবাদ রটানো তেমন কোন জটিল ব্যাপার না।
সেই সঙ্গে দল বাঁধে আরো কিছু দালাল।
🌟 প্রিয় পাঠক / পাঠিকা , এই অবস্থাটা অত্যন্ত জটিল একটা ব্যাপার। ছেলে যদি বুদ্ধিমান , শিক্ষিত ও সাহসি না হয় , তবে ঐ সকল দালালদের দ্বারা সহায় – সম্পত্তির ক্ষতির শিকার হতে পারে !!!
এবং এই ধরণের প্রতারণার শিকার হতে পারেন আপনি , আপনার ভাই অথবা আপনার ছেলে অথবা ভাই পো (ভাতিজা) অথবা ভাগ্নে।
দালালরা এক সময় পতিতার দেহের স্পর্শে মেনেজ হতো – কিন্তু এই পরিস্থিতিতে দরকার নগদ টাকা।
তাই পতিতার অপপ্রচার আরও বাড়ে।
তবে আইন – আদালত সকলের জন্যই সমানভাবে প্রযোজ্য।
তাই ব্যাপারটা যদি আইনের কাছে যায় , তবে ঐ প্রতারক পতিতা , ওর তথাকথিত অভিভাবক আর দালালরা পিছু হটতে বাধ্য হয়।
অবশেষে আইনের পাকড়াও থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ঐ পতিতাই তালাক প্রদান করে।
কেননা , ঐ সকল পতিতাদের স্বামীরও দরকার নাই , সংসারও দরকার নাই এবং সন্তানেরও দরকার নাই !!
এদের দরকার শুধু টাকা আর টাকা।
তাই , বাংলাদেশের আইন বাহিনি এবং মানবাধিকার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার উচিৎ ঐসকল প্রতারক , পতিতাদের খপ্পর থেকে মানুষকে রক্ষা করার ব্যবস্থা করা।
MAY BE CORRECT--BUT FIND OUT WAYS HOW TO BRING THESE GIRLS ON RIGHT WAYS/PATH------
ReplyDeleteSELIM AHMED FROM BANGLADESH ON 17/2/2022 AT 3.25 A.M.