137 ) আমার আব্বার ইন্তেকালের দুই বছর প্রসঙ্গে (ABOUT TWO YEARS DEATH OF THE FATHER OF MINE ) ! - 🙌🏻⌨️📲 Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒

137 ) আমার আব্বার ইন্তেকালের দুই বছর প্রসঙ্গে (ABOUT TWO YEARS DEATH OF THE FATHER OF MINE ) ! - 🙌🏻⌨️📲 Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒ 

2018 সালের May মাসের 23 তারিখে (22 তারিখ দিবাগত রাত) আমার বাবা ইন্তেকাল করেন।


আমি তখন গাজীপুরে একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করি।

21 তারিখ বিকালে বাড়ি থেকে আমাকে মোবাইলে জানানো হয় , আব্বা কথা বলতে পারছেন না।

যেকোন সময় ইন্তেকাল করতে পারেন।
পরে আমার মায়ের সঙ্গেও কথা হয় যে , আব্বা গুরুতর অবস্থায় আছেন। কোন কথা বলছেন না।

তাই আমি আমার এক সিনিয়র অফিসার এবং ম্যানেজার স্যারকে বললাম ব্যাপারটা।

আমাদের ছুটি অবশ্য যখন - তখন হয় না। ইন্টারনেটে ইমেইলের মাধ্যমে এক সপ্তাহ আগে ছুটির আবেদন করতে হয়।

কিন্তু আমার বাবার গুরুতর অবস্থার কারণে ইমার্জেন্সি ছুটি হয়।

তাই পরের দিন সকাল থেকেই আমার সকল হিসাব আপডেট করি। এবং কম্পিউটারের ডাটাবেসও আপডেট করি। সেই সঙ্গে পরের দিন যিনি আমার অনুপস্থিতিতে দায়িত্ব পালন করবেন , তিনির জন্যেও নতুন হিসাবের পেইজ তৈরি করে রেখেছিলাম - যেন তিনি নির্ভুলভাবে হিসাব শুরু করতে পারেন।

এভাবেই আমার সকল দায়িত্ব সম্পন্ন করার পরে প্রায় সাড়ে বারোটায় আমি ছুটির খাতায় সাইন করে বাড়ির উদ্দেশে রওনা হই।

সেই সময়ে ঢাকা - ময়মনসিংহ সড়কে প্রচুর যানজট ছিলো। তাই বাড়িতে এসে পৌঁছাই ইফতারের কিছুক্ষণ আগে। 

এসেই আমার বাবা যে রুমে (ROOM) থাকতেন , সে রুমে আমি যাই।

আমার বাবার কাছে গিয়ে আমি বললাম , "আব্বা, আমি আইছি (আব্বা আমি এসেছি)।" 
মুখের কাছে আমার কান নিয়ে শুনতে পাচ্ছিলাম ,আব্বা ফিসফিস করে বলছেন ,"তে আইছছ (তাহলে এসেছিস) !"

আমার কাছে তখন মনে হয়েছিলো , আমার আব্বা যেন শুধু আমার অপেক্ষাতেই ছিলেন।

এরপরেই ইফতারের সময় হয়। তখন আমাদের বাড়ির আমার নিজের অংশে গিয়ে একগ্লাস পানি খেয়ে ইফতার করি। তারপর কাপড় পাল্টে গোসল করি। 

তারপর ইফতার করি। ইফতার করার পরে আবার আব্বার রুমে যাই। আব্বার খাটের পাশে মাথার কাছে ফ্লোরে বসে জিকির করি।

একবার কিছুক্ষণের জন্য জিকির বন্ধ করি। তখন ফিসফিস করে আব্বা বলেন, "জিকির করা বন্ধ করছস কেরে ? জিকির কর (জিকির করা বন্ধ করেছিস কেন ? জিকির কর )।" তখন আবার জিকির করা শুরু করি। 

রাত তখন প্রায় সাড়ে 9 টা বাজে। তখন আমি আব্বাকে আমি বললাম,"আব্বা , আমি একটু ঘুমাই !" তখন আব্বা বলেন ,"ঘুমা !"

তখন আমি ফ্লোরে (মেঝেতে) শুয়ে একটু ঘুমিয়ে নিই। কিছুক্ষণ পরে ঘুম থেকে জেগে আবার জিকির করি। 

তারপর আবার ঘুমাই। প্রায় বারোটার দিকে ঘুম থেকে আবার জেগে উঠে কিছুক্ষণ জিকির করে আব্বাকে বলেছিলাম,"আব্বা , অহন সেহেরির সময় অইতাছে। সেহেরি খাইয়া আইয়া হিবার জিকির করাম (আব্বা, এখন সেহেরির সময় হচ্ছে। সেহেরি খেয়ে এসে আবার জিকির করবো)।" 

তখন আব্বা নিজের মাথাটাকে মৃদু নাড়িয়ে কাছে যেতে বলেন। আমি তখন আব্বার ঠোঁটের কাছে কান নিয়েছি। আব্বা তখন ফিসফিস করে বললেন ,"বালা মতো বুইজ্যা ফুইন্যা ছলিছ (ভালো করে বুঝে - শুনে চলিস)।

আমি বললাম ,"আইচ্ছা , তে অহন যাই ?" 

আব্বা বললেন,"যা , বালা মতো ছলিছ (যা , ভালো করে চলিছ) !" 

আমি বললাম ,"জ্বী , আইচ্ছা (জ্বী , আচ্ছা) !" 

আহ্ ,সেটাই ছিলো আমার বাবার সঙ্গে আমার শেষ কথা।

🌟 প্রিয় পাঠক / পাঠিকা , বাবা এবং মা সকলেরই কিন্তু মারা যায়। তবে বাবা - মা মারা যাওয়ার অনুভূতি একেকজনের কাছে একেক রকম। তা সে যেরকম মানুষই হউক না কেন ?আমার বাবা মারা যাওয়ার অনুভূতির সঙ্গে আপনার বাবা মারা যাওয়ার অনুভূতি অথবা যাদের বাবা এখনও মারা যায়নি তাদের অনুভূতি কখনই একরকম হবেনা এবং হওয়ার কথাও না। 

আমি আমার ফ্ল্যাটে এসে মোবাইলে 3 টা 15 মিনিটে এলার্ম দিয়ে রাখি। তারপর ঘুমাই। 

প্রায় তিনটার দিকে , আম্মার ডাকে আমার ঘুম ভাঙ্গে। আম্মা আমাকে ডেকে বলেন ,"জুনায়েদ , জুনায়েদ। উঠ উঠ , তর আব্বা বুলে মইররা গেছে (তোর আব্বা নাকি মারা গেছে)।"

আমি তখন আমার ফ্ল্যাট থেকে দৌড়ে বাইরে এসে দেখি আমার বড় ভাইয়ের স্ত্রী বলছেন ,"শ্বশুর আব্বা মারা গেছে।" 

এই কথা বলে কেচি গেট খুলে দেন। আর আমি তখন আব্বার রুমে গিয়ে দেখি আব্বা মারা গিয়েছেন।

তখন স্বাভাবিকভাবেই আমি কান্না করি। তারপর আমার বড় ভাই আর মেজো ভাইকে ফোন করে জানাই। তবে বড় ভাইকে ওর স্ত্রীও ফোন করে জানান। 

তারপর আমি আমার পরিচিত ও আত্মীয়দের ফোন করে জানাই। 

এরপরে আমার কাছে মনে হলো , ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়ে দিই। যিনিরা জানার , তিনিরা জানবেন। যিনিরা আসার তিনিরা আসবেন। 

তারপর আমাদের বাড়ির পাশের মসজিদ থেকেও মাইকিং করে জানানো হয়। 

🌟 আর সেদিন আমি রোজা রেখেছিলাম সেহেরিতে কোন কিছু না খেয়েই - এমনকি পানি পর্যন্তও না , আর আজকেও (23 May , 2020 , শনিবার) কিন্তু কিছু না খেয়েই রোজা রেখেছি । 

পরের দিন সকালে আমার বড় ভাই বাড়িতে আসেন এবং এগারোটার পরে মেজো ভাইও। 

এরপরে মুসলিম রীতিতে ব্যবস্থা করার পরে আচারগাঁও মাদ্রাসার মাঠে আব্বার জানাজা সম্পন্ন হয়। 

জানাজার পরে শুরু হয় প্রচণ্ড বৃষ্টি । সেই বৃষ্টির মধ্যেই আব্বার মৃতদেহ নিয়ে যাই আমাদের গ্রামের বাড়িতে। 

এরপরে গ্রামের বাড়িতে আবার জানাজার পরে আমাদের পারিবারিক কবরস্হানে দাফন করা হয়। 

আছরের নামাজের পরে আমরা আবার আব্বার কবর জিয়ারত করি। এরপরে আমাদের আত্মীয়রা ও পরিচিতরা যে যার গন্তব্যে চলে যান। কিন্তু আমি থেকে যাই আব্বার কবর থেকে প্রায় পঞ্চাশ মিটার দূরে। 

আমার ইচ্ছে ছিলো সন্ধ্যা পর্যন্ত ঐস্হানেই অবস্থান করি। কিন্তু আমাদেরই এক আত্মীয় আবার ফিরে এসে বলেন , দাফনের পরে কবরের কাছে থাকলে মৃত ব্যক্তির আত্মা কষ্ট পায় । 

তবে , ক্বোরান - হাদিসে এমন কথা আছে কি - না , সেটা আমার জানা নাই। 

তারপরেও আমি আমার ঐ আত্মীয়ের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে আমাদের পৌরসভার বাড়ির দিকে রওয়ানা হই। 

🌟 বাড়িতে এসে যে যার ঘরে চলে যাওয়ার পরে আমি আমার মায়ের রুমে আমার মায়ের পায়ের কাছে শুয়ে থাকি। 

এটা অবশ্য আমার মায়ের কাছে ছিলো রীতিমত অবিশ্বাস্য ব্যাপার। 

কেননা , আমি বড় হয়েছি একা এক রুমে থেকেই। এমনকি , আমার কোন আত্মীয়ের বাড়িতে একা রুমে থাকার ব্যবস্থা থাকলে থাকি - সেটা না হলে নিজের বাড়িতে ফিরে আসি। 

কিছুক্ষণ পরেই ইফতারের সময় হয়। তাই আমি পানি খেয়েই ইফতার করে আবার শুয়ে পড়ি। 

আম্মা বার বার বলাতে আমি মাত্র একটা খেজুর খাই। 

তারপরে আবার শুয়ে পড়ি। 

🌟 আমার চিন্তা তখন ভবিষ্যৎ নিয়েও না - আবার বর্তমান নিয়েও না। বরং অতীত নিয়ে ব্যস্ত। 

1997 সালে আমার বড় দুই ভাই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার জন্য চট্টগ্রাম চলে যায়। 

তখন থেকেই আমাকে নিয়েই আব্বার দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড। 

ব্যবসা , বাড়ির কৃষিজমির ব্যবস্থাপনা , মাছ চাষ , গাছের বাগান করা , গ্রামের বাড়িতে দাদীর থাকা , খাওয়ার ব্যবস্থা , বাজার সদাই , ঔষধ দিয়ে আসা , বড় দুই ভাইয়ের লেখা - পড়ার খরচের টাকা পোস্ট অফিসের মনি অর্ডারের মাধ্যমে প্রেরণ করা - সকল কিছুই আমাকে নিয়েই । 

1997 থেকে 2015 সাল পর্যন্ত আমাকে নিয়েই ছিলো আব্বার চলা । 

এরপরে আব্বার নির্দেশেই আমি প্রাইভেট কোম্পানির চাকরিতে (EMPLOYMENT OF PRIVATE COMPANY) চলে যাই.....। 

🌟 এরপরে আমার মনে পড়লো সম্রাট আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের কথা। মাত্র সতের বছর বয়সে ওর বাবা ফিলিপ মারা যায়। তখন সে হয় মেসোডেনিয়ার নতুন রাজা। 
কিন্তু সে মেসোডেনিয়াতে আবদ্ধ না থেকে সারা দুনিয়ার সম্রাট হওয়ার জন্য ওর শিক্ষক এরিস্টটলের হাতে মেসোডেনিয়ার দায়িত্ব দিয়ে  বিশ্বটাকে হস্তগত করার জন্য মেসোডেনিয়া ত্যাগ করে ভারত পর্যন্ত আসে এবং রেখে যায় নিজের কিছু বংশধর। 

সম্রাট অশোকের দাদী মানে সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের স্ত্রী ছিলো আলেকজান্ডারের প্রধান সেনাপতি সেলুকাসের মেয়ে। এই হিসেবে সম্রাট অশোক ছিলেন গ্রিক আর ভারতের বংশধারার ব্যক্তি। 


🌟 এরপরে মনে পড়লো সম্রাট চেঙ্গিস খানের কথা। মঙ্গোলিয়ান ভাষায় "খান" মানে নেতা। 

মাত্র তেরো বছর বয়সে চেঙ্গিসের পিতার মৃত্যু হয়। এরপরে মঙ্গোলিয়া থেকে চীন , ভারত থেকে শুরু করে ইউরোপের ইউক্রেন পর্যন্ত নিজের সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটায়। 

আর সেই সূত্রে চেঙ্গিসের বংশধরেরা ভারত , চীন , মধ্য এশিয়া , রাশিয়া , ইউক্রেন ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আজও রয়েছে। 

🌟 এরপরে মনে পড়লো সম্রাট বাবরের কথা। তিনি ছিলেন সম্রাট তৈমুরের ষষ্ঠ বংশধর। তেরো বছর বয়সে পিতার মৃত্যুর পরে উজবেকিস্তানের ফারগানার রাজা হন বাবর। কিন্তু উজবেকিস্তান ত্যাগ করে তিনি চলে আসেন ভারতে। 
এবং প্রতিষ্ঠা করেন মুঘল সাম্রাজ্য। 

🌟 এরপরে মনে পড়লো সম্রাট আকবারের কথা। প্রায় সকল ঐতিহাসিকের মতে , আকবার হচ্ছেন পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসকদের একজন। 
এমনকি , মুসলিম বিদ্বেষী সাহিত্যিক হিসেবে পরিচিত, সাহিত্য সম্রাট উপাধিতে ভূষিত বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় নিজের ,"দুর্গেশ নন্দিনী" উপন্যাসে (প্রথম খণ্ড / তৃতীয় পরিচ্ছেদ) সম্রাট আকবারকে মুঘল সাম্রাজ্যের (MUGHAL DYNASTY) কুলতিলক (সূর্য) হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। 

সেই সম্রাট আকবারের বয়স যখন তেরো বছর , তখন তিনির বাবা সম্রাট হুমায়ুন নিজের লাইব্রেরির সিঁড়ি থেকে নিচে পতিত হয়ে ইন্তেকাল করেন। তাই তখনই আকবার ভারতের সম্রাট হন এবং পরবর্তীতে নিজেকে সর্বকালের সেরা শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন। 

🌟 এখন তো সময় গণতন্ত্রের। কিন্তু উক্ত মহান ব্যক্তিদের জীবন আমাদেরকে শিক্ষা দেয়, নিজের জীবন ও উদ্দেশ্যের ব্যপারে অটল থাকার জন্য। 

আমি পারবো না ওদের মতো সম্রাট হতে - কিন্তু আমার জীবনটাকে পারবো আমার মতো করে গড়ে তুলতে। 

🌟 বলা হয়ে থাকে , মায়ের পায়ের নিচে সন্তানেসম্রাট হুমায়ুনর বেহেস্ত। 

কিছু আলেমের মতে এটা কোন হাদিস না - আবার কিছু আলেমের মতে হাদিস। 

🌟 কিন্তু আমার মতে , মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেস্ত আছে কি - না , সেটা জানিনা। তবে , মায়ের পায়ের নিচে মানে মায়ের অনুগত থাকলে পুণ্য হতে পারে। 

কিন্তু জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে হলে মায়ের আনুগত্য যথেষ্ট না। বরং এর জন্য প্রয়োজন , আল্লাহর দেয়া যোগ্যতা ও নেয়ামতকে কাজে লাগানো। 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজের ঐতিহাসিক লেখনিতে সম্রাট আকবারকে মাতৃভক্ত সম্রাট হিসেবে অভিহিত করেছেন। 

সম্রাট আকবার নিজের পিতা সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যুর পরে মায়ের কাছে শুয়ে ছিলেন কি - না , সেটা আমার জানা নাই। বরং সম্রাট হুমায়ুনের পার্সিয়ান প্রধান সেনাপতি বৈরাম খাঁ - কেই বরখাস্ত করেছিলেন !!! 

তাহলে আমি কেন শুয়ে থাকবো ? 

তাই আমি আমার মায়ের পায়ের কাছ থেকে উঠে গেলাম। 

তখন আম্মা জিজ্ঞেস করলেন , ঘুমাবো কি - না। 

তখন আমি বললাম , "আমার রুমে ঘুমাবো।" এই কথা বলে আমার ফ্ল্যাটে চলে এলাম। 

🌟 আমার বাবার ইন্তেকালের কিছুদিন পরে আমি লিখেছিলাম ,"যদিও আমি বিষন্ন - কিন্তু আমি জ্ঞানচর্চায় অব্যাহত ......!!!

🌟 আব্বা ইন্তেকাল করেছেন , কিন্তু আমার মনে পড়ে আব্বার অনেক কথা ✒ 

বেশি বেশি বই পড়তে দেখে আব্বা বলতেন , "কী করবে তুই ?

মাঝে মাঝে ঘুম থেকে উঠতে দেরি হলে বলতেন ,"দুপুর পর্যন্ত ঘুমাবি নাকি রে ?" 

আবার বলতেন ,"এখন বাজে রাতের দেড়টা , কলেজ থেকে ক্লাস করে আসার জন্য এতো সময় লাগে ...... ।" 




Comments

Popular posts from this blog

151)POWER OF THE PRIME MINISTER.(প্রধানমন্ত্রীর দাপট।) - Written by Junayed Ashrafur Rahman

207 ) রবি ঠাকুরের বিশ্বভারতীতে হামলা প্রসঙ্গে (ABOUT THE ATTACK IN VISHYABHARATI OF Rabi Tagore)।-Written by Junayed Ashrafur Rahman